ErrorException Message: Argument 2 passed to WP_Translation_Controller::load_file() must be of the type string, null given, called in /home/bengalis/public_html/wp-includes/l10n.php on line 838
https://www.bengalisarcasm.com/wp-content/plugins/dmca-badge/libraries/sidecar/classes/ স্ত্রীর সাথে শপিং এ গিয়ে টাকা দেবার ভয়ে অজ্ঞান হওয়ার ভান ধরলেন স্বামী!

স্ত্রীর সাথে শপিং এ গিয়ে টাকা দেবার ভয়ে অজ্ঞান হওয়ার ভান ধরলেন স্বামী!





আর কয়েকদিন পর ই ঈদ উল ফিতর। মুসলমান ধর্মীয় উম্মাহর জন্যে অন্যতম বড় একটি উৎসব। এই উৎসব কে কেন্দ্র করে কেনাকাটার ধুম বাংলাদেশের প্রতিটি ছোট-বড়-মাঝারি-উঁচু-নিঁচু সব ধরনের শপিং সেন্টারে।এ যেন এক অবর্ণনীয় ভীড়! সন্ধ্যে থেকে রাত অব্দি কেনাকেটা চলে ঈদ মুখো মানুষের।

সৃষ্টির শুরু থেকে নারীরা কেনাকাটার প্রতি প্রবল আগ্রহ নিয়ে জন্মায়। দিন যত বাড়তে থাকে এই আগ্রহ ভারে সমানুপাতিক হারে। এতেই সব থেকে ভুক্তভোগী পুরুষ। পকেট থেকে কাড়ি কাড়ি টাকা খরচ হয়ে যায়। জমানো টাকা ক্ষুইয়ে পুরুষ হয়ে পড়ে হতাশ। তার মনে ভর করে অনন্ত বিষাদ।



অনেকে প্রচুর বুদ্ধি খাটিয়ে স্ত্রীর হাত থেকে রক্ষা পেতে চান। তেমন এক ঘটনা ঘটেছে রাজধানীর নামি দামি এক শপিং সেন্টারে। স্ত্রী এসেছেন শপিং করতে। স্বামীকে ওয়েটিং রুমে বসিয়ে স্ত্রী কেনাকেটা সারছেন। এমন সময় শোনা যায় স্বামী অজ্ঞান হয়ে গিয়েছেন।

দোকানের উপস্থিত জনতা মাথায় পানি ঢেলে তার জ্ঞান ফিরাতে ব্যার্থ হলে স্ত্রী সহ ভদ্রলোককে বাসায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

বাসায় ফিরে দেখেন স্বামী দিব্যি সুস্থ। হাঁটাচলা করছেন।এমন কি একা একা ওয়াশরুম অব্দি যেতে পারছেন। কেন অজ্ঞান হয়েছিল এই প্রশ্ন জানতে চেয়ে প্রচুর চাপ দেয় স্বামীকে। অবশেষে স্বামী সত্যতা স্বীকার করে নিয়ে বলে,

“আরে বুঝো না ওইটা একটা অভিনয় ছিল জাস্ট। অজ্ঞান হলাম কই? ভং ধরে শুয়ে থাকলাম জাস্ট! যাতে শপিং এর জন্যে টাকা দিতে না হয়” স্বামীর এমন কথা শুনেই ক্ষেপে যান স্ত্রী। তিনি ক্ষেপে গিয়ে বাসা ছেড়ে বাবার বাসায় চলে যান। জানিয়ে যান, আর ফিরবেন না।



You may also like...