ErrorException Message: Argument 2 passed to WP_Translation_Controller::load_file() must be of the type string, null given, called in /home/bengalis/public_html/wp-includes/l10n.php on line 838
https://www.bengalisarcasm.com/wp-content/plugins/dmca-badge/libraries/sidecar/classes/ স্বামীর সাথে ঝগড়া হলে স্বামীর বিচিতে চেপে ধরতো পাপিয়া!

স্বামীর সাথে ঝগড়া হলে স্বামীর বিচিতে চেপে ধরতো পাপিয়া!




শামীমা নূর পাপিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিদিনই চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে আসছে। এবার জানা গেল কীভাবে তিনি তার স্বামী মফিজুর রহমান চৌধুরী সুমন ওরফে মতি সুমনকে বিয়ে করেছিলেন।ঝগড়া হলে সুমনের বিচিতে আঙুল দিয়ে চেপেও ধরতেন পাপিয়া। এমন সব ভয়ঙ্কর তথ্য আসছে রিমান্ডে থেকে।

 

এছাড়া শামিমা নূর পাপিয়ার বিরুদ্ধে উঠছে স্বামীকে যৌন নিগ্রহের মতো গুরুতর সব অভিযোগ। স্বামী মতি সুমন জানিয়েছে সামান্য ঝগড়া হলে পাপিয়া তার গায়ে হাত তুলতো। সামান্য বিষয়ে তাকে মারধর সহ নানান অত্যাচার করতো পাপিয়া। এক পর্যায়ে মারধরে আর সীমাবদ্ধ থাকতো না পাপিয়া। স্বামীর উপর চালাতো যৌন নিপীড়ন। স্বামী মফিজুর রহমান সুমন ওরফে মতি সুমন জানায় তাকে পাপিয়া নিজের রাগ মেটাতে উলঙ্গ করে তার জাঙ্গিয়া খুলে নিত। তারপর পাছায় বেল্ট দিয়ে আঘাত করে ছিন্নবিচ্ছিন্ন করে দিতো তার পাছা।তারপর শুরু হতো আসল অত্যাচার পাপিয়া তার বিচি চেপে ধরতো।







এক পর্যায় সুমন প্রচন্ড ব্যাথায় কোকাতে কোকাতে মারা যাওয়ার মতো উপক্রম হলে পাপিয়া তাকে ছেড়ে দিত। এর আগে ২০১৭ সালে বিচিতে চাপ দিয়ে তাকে অজ্ঞান করে ফেলে পাপিয়া।পরে পাপিয়া ই তাকে অসুস্থতার কথা বলে হাসপাতালে ভর্তি করায়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সুমন ছিলেন পাপিয়ার বন্ধু। বন্ধু থেকে একপর্যায়ে সুমনের প্রেমিকা হন পাপিয়া। কিন্তু পাপিয়া বিয়ে করতে চাইলে কোনোভাবেই রাজি হচ্ছিলেন না সুমন। একপর্যায়ে সুমনকে গুলি করে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছিলেন যুবলীগের এই নেত্রী। পরে বাধ্য হয়ে পাপিয়াকে বিয়ে করেন সুমন।

শহর ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক সুমন ছিলেন নরসিংদীর আলোচিত চরিত্র। সুমনের হাত ধরে পাপিয়ার উত্থান হয়। কিন্তু একপর্যায়ে প্রভাব-প্রতিপত্তি আর ক্ষমতায় স্বামীকেও ছাড়িয়ে যান পাপিয়া। নিজেই গড়ে তুলেন কেএমসি (খাজা মঈনুদ্দীন চিশতি) নামে বিশাল বাহিনী।







স্থানীয়দের বরাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্র জানায়, পাপিয়া নরসিংদী সরকারি কলেজে লেখাপড়া করতেন। ওই সময় তার সঙ্গে পরিচয় হয় সুমনের। পরিচয় হওয়ার পর তারা ঘনিষ্ঠ হতে থাকেন। বন্ধু থেকে একপর্যায়ে মতি সুমনের প্রেমিকা হন পাপিয়া। সুমনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলার পর একদিন পাপিয়া কলেজের ভেতরে সুমনকে বিয়ের জন্য চাপ দেন। এতে রাজি না হলে পাপিয়া তাকে গুলি করে মেরে ফেলার হুমকি দেন।

এ নিয়ে পাপিয়া ও সুমনের গ্রুপের মধ্যে কলেজে মারামারি হয়। প্রেমের সম্পর্ক থাকলেও পাপিয়াকে শেষ পর্যন্ত বিয়ে করতে চাননি সুমন। পরে বাধ্য হয়ে পাপিয়াকে বিয়ে করেন সুমন। গোয়েন্দাদের জিজ্ঞাসাবাদে সুমন জানিয়েছেন, বিয়ের পর একপর্যায়ে পাপিয়া তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যান। স্বামী হলেও তার চাওয়া-পাওয়ার মূল্য তিনি কমই দিতেন। পাপিয়ার ইচ্ছা অনুযায়ী সব কিছু চলত। পাপিয়ার রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মসূচি তিনি নিয়মিত ফেসবুকে প্রচার করতেন।


You may also like...