ErrorException Message: Argument 2 passed to WP_Translation_Controller::load_file() must be of the type string, null given, called in /home/bengalis/public_html/wp-includes/l10n.php on line 838
https://www.bengalisarcasm.com/wp-content/plugins/dmca-badge/libraries/sidecar/classes/ এইচ এস সি পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষার হলে হাঁচি দিলে তার খাতা কেড়ে নিয়ে বাইরে বের করা দেওয়া হবে-

এইচ এস সি পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষার হলে হাঁচি দিলে তার খাতা কেড়ে নিয়ে বাইরে বের করা দেওয়া হবে-




এবারের এইচ এস সি পরীক্ষায় করোনা ভাইরাস এর কারণে এক বেঞ্চ পর সিট পড়বে এমন খবরে হতবিহবল এইচ এস সি পরীক্ষার্থীরা। এদিকে মরার উপর খাড়ার ঘা যেন কাটছেই না এর মধ্যে শোনা গেল এইচ এস সি পরীক্ষার্থীদের কেউ হাচি দিলেই তার খাতা তক্ষনাত কেড়ে নেওয়া হবে। শুধু খাতা কেড়ে নিয়েই চুপ থাকা হবে এমন নয়।

তার খাতা কেড়ে নিয়ে ঐই পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষার হল থেকে বের করে দেওয়া হবে বলে এমন টি জানিয়েছেন স্থানীয় কয়েকটি সংবাদপত্র

কেন এই ব্যাবস্থা? এমন প্রশ্নের উত্তরে জানা যায় করোনা ভাইরাসের কারনে এমন ব্যবস্থা।



সারা পৃথিবীতে করোনা ভাইরাস এক মহামারি রোগ ধারন করেছে। হাচি কাশির মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়াতে পারে

জানা যায় যে করোনা ভাইরাস শরীরে ঢোকার পর উপসর্গ নাও দেখা দিতে পারে। দু থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে করোনার উপস্থিতি টের পাওয়া যায়। এইসময়ই করোনা ভাইরাস সবথেকে বেশি ছড়িয়ে পড়তে পারে। তাই এই সময়ে যদি আক্রান্তকে বাড়িতে পর্যবেক্ষণে রেখে পরীক্ষা করা যায়, তাহলে করোনা ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়া আটকানো যাবে। তাই এই সময়টিই সবচেয়ে বেশি সতর্কতা নিতে হবে।

কোনও ব্যক্তি হয়ত বিদেশে যাননি। তিনি যদি করোনায় আক্রান্তের সংস্পর্শে আসেন তাহলে তাঁর দেহে করোনা ভাইরাস ঢুকতে পারে। যদিও, শরীরে করোনা ভাইরাস ঢোকার পরে উপসর্গ নাও দেখা দিতে পারে। তাই এমন কোনও ব্যক্তি দেখতে সুস্থ মনে হলেও করোনায় আক্রান্ত হতে পারেন। তথ্য বলছে, দু’থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে ভাইরাস সংক্রমণের হার মারাত্মক।



দেখা গিয়েছে, নিউইয়র্কে প্রথম সপ্তাহে করোনা আক্রান্ত হন মাত্র ২ জন। দ্বিতীয় সপ্তাহে করোনা ভাইরাস পাওয়া যায় ১০৫ জনের শরীরে। তৃতীয় সপ্তাহে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয় ৬১৩ ৷
দেখা গিয়েছে প্রথম সপ্তাহে করোনা আক্রান্ত হন মাত্র তিন জন। দ্বিতীয় সপ্তাহে করোনা আক্রান্ত হন ১৫২ জন। তৃতীয় সপ্তাহে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয় ১ হাজার ৩৬। চতুর্থ সপ্তাহে ৬ হাজার ৩৬২ জন আক্রান্ত হন। পঞ্চম সপ্তাহে সংখ্যাটা বেড়ে হয়  ২১, ১৫৭।

তাই চিক‍িৎসকরা বলছেন, আক্রান্তকে ১৪ দিনের গৃহ পর্যবেক্ষণে রাখলে সংক্রমণ অনেকটাই রোখা যাবে।

তাই বিপদে আছেন হসচ শিক্ষার্থী রা।


You may also like...