ErrorException Message: Argument 2 passed to WP_Translation_Controller::load_file() must be of the type string, null given, called in /home/bengalis/public_html/wp-includes/l10n.php on line 838
https://www.bengalisarcasm.com/wp-content/plugins/dmca-badge/libraries/sidecar/classes/ ক্যালকুলেটারের Ac বাটন টিপেও রুম ঠান্ডা করতে পারছে না সায়েন্সের ছাত্ররা!

ক্যালকুলেটারের Ac বাটন টিপেও রুম ঠান্ডা করতে পারছে না সায়েন্সের ছাত্ররা!



অব্যাহত তাপপ্রবাহে ক্রমশ তাপমাত্রা বাড়ছে রাজধানী ঢাকার। গত মার্চ মাসের তুলনায় চলতি মাসে ঢাকার তাপমাত্রা বেড়েছে প্রায় ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল বুধবারও ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ৩৬.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

তবে চলতি সপ্তাহে ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল গত রবিবার, ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অধিদফতর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এদিকে বিবিসির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ সূত্রে জানা গেছে, গত মার্চ মাসে ঢাকার সর্বোচ্চ গড় তাপমাত্রা ছিলো ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা এপ্রিলে দাঁড়িয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রার গড়েও দেখা গেছে ব্যাপক পরিবর্তন। মার্চের সর্বনিন্মের গড় যেখানে ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস সেখানে এপ্রিলের সর্বনিম্নের গড় ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

সৌজন্যে – বাংলা ট্রিবিউন

অত্যাধিক গরমের একমাত্র উপশম (এয়ার কন্ডিশন) বা এসি।গ্রীষ্মের দাবদাহ গরমে শরীরে প্রশান্তি এনে দিতে এসির যেন বিকল্প কিছু নেই।তীব্র গরমে ঘামে জুবজুবা হয়ে আরাম আরাম অনুভূতি দিতে এসি। উচ্চবিত্তের কাছে এই এসি মানে ডালভাত।

যেখানে বাংলাদেশের মতো একটি দেশে এসি যেন নিতান্ত বিলাসিতা।আর সেটি যদি হয় মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্তদের জন্যে হয় তাহলে সেটা আরো কয়েকগুন হাস্যকর। কেননা একটি স্বপ্লমূল্যের এসি ক্রয় করাও তাদের নাগালের বাইরে।অনেকের কাছে একটি এসি কেনা সারাজীবনের লালিত স্বপ্ন। এ যেন অনেকটা বামুন হয়ে চাঁদের দিকে হাত বাড়ানোর মতো অবস্থা! যেসব বামুন কিস্তিতে ফিস্তিতে এই মহামূল্যবান চাঁদ রূপী এসি কেনেন ইনস্টলম্যান দিতে দিতে তাদের ও হালুয়া টাইট হয়ে যায়। এসির আরাম বাতাসে শুয়েও রাতের ঘুম উবে যায় টাকার চিন্তায়।



তবুও নাকি মানুষের স্বপ্নের নাকি শেষ নেই। মানুষ স্বপ্ন দেখে। স্বপ্নই তো মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে। বাংলাদেশের সায়েন্সের স্টুডেন্টরা মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষদের এই স্বপ্নকে পূরণ করার জন্যে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। তবুও কিছুতেই কিছু যেন হচ্ছে না। একটি স্বপ্লমূল্যে এসি তৈরী করতে তারা দিন রাত করছে গবেষনা। তাদের সকল গবেষনা যেন বিফল হয়ে যাচ্ছে ক্ষনিকেই।

এবার বিজ্ঞান বিভাগের একদল মেধাবী শিক্ষাথীরা এদেশের মানুষের হাতে ‘একটি ঘর একটি এসি’ প্রজেক্ট চালু করেছে। তারা জানিয়েছে তাদের এই নতুন প্রযুক্তিতে শুধু একটি ক্যালকুলেটর হলেই চলবে। নিম্ন মধ্যবিত্তরা বিনামূল্যে এই সুবিধে গ্রহন করতে পারবে।এসির জন্যে আর দুশ্চিন্তা করতে হবে না।

ক্যালকুলেটর AC বাটন টিপে রুমে ঠান্ডা করার জন্যে আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে গবেষকগণ। নামে প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বেঙ্গলি সার্কাজম বার্তা প্রধান কে জানান,এখন সামান্য যান্ত্রিক ত্রুটির কারনে সফল হচ্ছে না।তবে খুব শীঘ্রই আমরা সফল হবো।তখন ক্যালকুলেটর দিয়েই AC’র কাজ করা যাবে ইনশাআল্লাহ।



You may also like...