শাহেদের পেটে আমার বাচ্চা পুলিশের রিমান্ডে দাবী ডা.সাবরীনার

ডা.সাবরীনার ছিলেন দেশের প্রথম নারী কার্ডিও ভাস্কুলার সার্জন। কর্মরত ছিলেন জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিউট এ।

ছাত্রজীবনে তিনি ছিলেন অসম্ভব মেদাবি। যদি তার মেদ কম ছিল।ঢাকার ভিকারুননূন নিসা স্কুল,কলেজ থেকে পাশ করে ভর্তি হন ঢাকা মেডিকেল কলেজে। সেখান থেকে পাশ করে বিসিএস দিয়ে যোগদান করেন স্বাস্থ্য তে।

সম্প্রতি করোনার কিট টেস্ট নিয়ে বিস্তর অভিযোগ আসে ডা.সাবরীনার বিরুদ্ধে তারপর থলের বেড়াল বের হয়ে আসে।রীতিমতো বনে যান ড্রাগ মাফিয়া।

তার কুকর্তি, দুর্নীতি,অবাধ যৌনতা, নেশা সবকিছুর গোমর ফাঁস হতে থাকে মিডিয়ায়।

এসব অভিযোগ এনে গত ৯ তারিখ ডা.সাবরীনাকে জেলে পাঠানো হয়। তিনি বর্তমানে পুলিশের হেফাজ

পুলিশের পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদনের ওপর শুনানি করে ঢাকার মহানগর হাকিম মাসুদ উর রহমান শুক্রবার দুই দিনের হেফাজত মঞ্জুর করেন।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

এই বাচ্চার পরিচয় নিয়ে দারুন অনিশ্চিয়তার মধ্যে কাটছে সাবরীনার সময়।সাবরীনা  এই ঘটনায় দারুন ভাবে ভেঙে পড়ছেন বলে পুলিশের কাছে বলেন

এ ব্যাপারে সাবরীনার পরিবারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা ফোন ধরেন নি।

এদিকে এই সিনেমায় আরেকটি অভিনব চমক হিসাবে থাকছে বোরখা শাহেদ। রিজেন্ট গ্রুপের পরিচালক ও রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান শাহেদ গতোকাল র‍্যাবের হাতে বোরখা পড়া অবস্থায় গ্রেফতার হয়েছে। চতুর ও ধান্দাবাজ শাহেদ নানা কারনে সম্প্রতি তুমুল আলোচিত হন।

 

You may also like...