ErrorException Message: Argument 2 passed to WP_Translation_Controller::load_file() must be of the type string, null given, called in /home/bengalis/public_html/wp-includes/l10n.php on line 838
https://www.bengalisarcasm.com/wp-content/plugins/dmca-badge/libraries/sidecar/classes/ এক গোলে যদি ম্যাচ জেতা যায় তবে আটগোলের কি প্রয়োজন ছিল-বার্সালোনা

এক গোলে যদি ম্যাচ জেতা যায় তবে আটগোলের কি প্রয়োজন ছিল-বার্সালোনা

কথা ছিল ৩০ মে ইস্তানবুলে হবে ২০১৯-২০ মরশুমের উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনাল। করোনা ভাইরাসের কারণে অবশেষে তা হল ২৩ মে লিসবনে। বহু প্রতীক্ষার পর শেষ হল ২০১৯-২০ ইউরোপীয় মরশুম। প্যারিস সেন্ট জার্মেনকে ১-০ গোলে গোলে হারিয়ে ষষ্ঠবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতে নিল বায়ার্ন মিউনিখ। শুধু তাই নয় টুর্নামেন্টে প্রথম দল হিসেবে এ মরশুমে সবকটি ম্যাচ জিতে চ্যাম্পিয়ন হল তারা।

 

লিসবনে রবিবার রাতে সেয়ানে সেয়ানে লড়াই হল। তবে ম্যাচের রিমোর্ট কিন্তু থাকল জার্মান ক্লাবটির দখলেই। বায়ার্ন গোলরক্ষক ম্যানুয়েল নয়্যারের দুরন্ত কয়েকটি সেভ কিন্তু বাঁচিয়ে দেয় জার্মান ক্লাবটিকে। সুযোগ পেয়েও গোলের সামনে কিন্তু এদিন খেই হারিয়ে ফেলেন লেওয়ানডস্কি, মুলারদের মতোই নেইমার,এমবাপ্পেরা। বায়ার্ন কোচ কোয়ার্টার ফাইনাল কিংবা সেমি ফাইনালের দলের থেকে এদিন মেগা ফাইনালে প্রথম একাদশে একটাই বদল করেছিলেন।

 

ইভান পেরিসিচের পরিবর্তে খেলান কিংসলে কোম্যানকে। আর সেটাই বোধ হয় হান্স ফ্লিকের মাস্টার স্ট্রোক ছিল। ৫৯ মিনিটে জশুয়া কিমিচের ক্রসে হেডে সেই কাঙ্খিত গোলটি করেন কোম্যান। আর সমতা ফেরাতে পারেনি প্যারি সাঁ জাঁ। ব্যবধান বাড়াতে পারেনি বায়ার্নও।

এদিকে ৭৪ বছর আগের সেই দুঃস্মৃতি এবার রঙিন হয়ে ফিরে এলো বার্সার কাছে। দলটির ইতিহাসের সর্বকালের সেরা খেলোয়াড় লিওনেল মেসিকে সাক্ষী করে বার্সাকে দুমরেমুচড়ে জিতল মুলার–লেভানডফস্কির বায়ার্ন।

লিসবনে লজ্জা! লিও মেসির বার্সেলোনাকে ৮–২ গোলে হারিয়ে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে উঠে গেলো বায়ার্ন মিউনিখ। ১৯৪৬ সালের সেই লজ্জাজনক ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি। সে বার কোপা ডেল রেতে সেভিয়ার কাছে ৮–০ গোলে হেরেছিল বার্সা। ৭৪ বছর আগের সেই ভয়ানক স্মৃতিই আবার ফিরে এল ২০২০ সালে। মেসির বার্সাকে চোখ রাঙিয়ে সেমিফাইনালে ওঠা নিশ্চিত করে ফেলল মুলার–লেভানডফস্কির বায়ার্ন।

তবে এ দিন ম্যাচ শুরুর কয়েক প্রহর আগেই বার্সার ড্রেসিংরুমে আসে ঘোর দুঃসংবাদ। ডিফেন্ডার স্যামুয়েল উমতিতির করোনা পজিটিভ হওয়ার খবর আসে বার্সা শিবিরে। যদিও তিনি স্পেনেই আছেন। আর খেলা শুরু হতে না হতেই ধামাকা শুরু করে দেয় বায়ার্ন। ৪ মিনিটেই প্রথম গোলটি করে তাঁরা। বাঁ দিক থেকে পেরিসিচের ক্রস বক্সের ঠিক বাইরে ধরলেন টমাস মুলার। মুলারের কাছ থেকে লেভানডফস্কির পা হয়ে আবার মুলারের পায়ে বল। বাঁ পায়ে টের স্টেগেনের ডান পাশ দিয়ে বল জালে ঠেলে দিলেন বায়ার্ন ফরোয়ার্ড।

সাংবাদিকেরা লিখেছিলেন এভাবেই। এই হারের পর দুমড়ে মুচড়ে  গেছে বার্সা সাপার্টাররা কিন্তু না সব্যং মেসি দেখাছেন গত রাতের ফাইনাল। বায়ার্নের প্রতি ক্ষোভে তিনি টুইট করে লিখলেন, এক গোলে যদি ম্যাচ জেতা যায় তবে আটগোলের কি প্রয়োজন ছিল??

You may also like...