রোহিঙ্গাদের মায়ানমার ফেরাতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাহফুজুর রহমানের গান!



দেশে রোহিঙ্গা সমস্যা একটি প্রকট সমস্যা।বাংলাদেশে এখন সব মিলিয়ে প্রায় ৯ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী অবস্থান করছে৷যা এদেশের মানুষের গলার কাঁটা হিসেবে এখন অবস্থান নিয়েছে। এমনিতে বাড়তি জনসংখ্যার চাপ নিতে বাংলাদেশ যখন হিম-শিম খাচ্ছে তখন অধিক রোহিঙ্গা মরার উপর খাড়ার ঘা!





এদিকে নিজ দেশে ফেরত যেতে চায় না এসব রোহিঙ্গারা। প্রথম দফায় প্রত্যাবাসনের জন্য কিছুসংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থীকে টেকনাফের উনচিপাং এলাকার ২২ নম্বর ক্যাম্পে জড়ো করার পর তারা ‘ন যাইয়ুম, ন যাইয়ুম’ (যাবো না, যাবো না) স্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ প্রকাশ করতে থাকে বলে জানিয়েছেন বিবিসি বাংলার সংবাদদাতা আহরার হোসেন।-বিবিসি

এদিকে গণমাধ্যম বলছে,বাংলাদেশ সরকার রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে বেশ জটিলতায় ও ভুগছে। একদিকে তারা ফেরত যেতে চাচ্ছে না অন্যদিকে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপে বাংলাদেশ ধুকে ধুকে মরছে।



তাদের দেশে ফেরত পাঠাতে নানান পদক্ষেপ নেওয়া হলেও কাজে দিচ্ছে কোন পদক্ষেপই। এবার এসব পথ ছেড়ে অন্য পথে হাটতে চাইছে কেউ কেউ!

সোজা আঙুলে ঘি না উঠলে আঙুল বাকা করতেও বলছেন অনেক পরিকল্পনাবিদ! মাইরা পিঠায়া? উহু! এমন সম্ভবনা উড়িয়ে দিয়েছেন তারা।

জনৈক পরিকল্পনাবিদ বলেন,“এসব রোহিঙ্গা কে দেশে পাঠাতে দরকার একজন হ্যামিলিয়নের বাঁশিওয়ালার। কে হবেন এই বাঁশিওয়ালা যিনি নিজ বাঁশির জাদুতে সাফ করে ফেলবেন শহর তথা ঘোটা বাংলাদেশকে!

আছেন একজন!

কে সে? এমন প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনাবিদ রা বলেন ‘জানেন না কি? না কি সত্যি ভান ধরেছেন?’



আমরা বলি ‘জানি না! ’

উনি খুকখুক করে কেশে বলে উঠেন সুর সম্রাট গানের পাখি মাহফুজুর রহমান!”

মাহফুজুর রহমান? হ্যা উনার গান শুনেই তো রোহিঙ্গা পালাবে এই দেশ ছেড়ে। বলে তিনি ঢুক ঢুক করে এক গ্লাস পানি খান।

তাহলে আপনি বলছেন এসব জনসংখ্যাকে দেশে ফেরাতে কি মাহফুজুর রহমানকে ব্যবহার করা যেতে পারে?

‘হ্যা অবশ্যই, হুয়াই নট?’ টেবিল চাপড়ে তিনি আমাদের সাথে গলা মিলিয়ে এক সুরে বলে উঠেন

তথ্যসূত্র ঃবিবিসি



You may also like...