ErrorException Message: Argument 2 passed to WP_Translation_Controller::load_file() must be of the type string, null given, called in /home/bengalis/public_html/wp-includes/l10n.php on line 838
https://www.bengalisarcasm.com/wp-content/plugins/dmca-badge/libraries/sidecar/classes/ ম্যাককলাম কে কুপিবাতি জ্বালিয়ে খুঁজছেন মেসি!

ম্যাককলাম কে কুপিবাতি জ্বালিয়ে খুঁজছেন মেসি!





বল দখলের লড়াইটা প্রায় সমান সমান হলেও দারুণ সব আক্রমণ করেছিল আর্জেন্টিনাই। দুই দুইবার তো বার পোস্টও কাঁপায় তারা। কিন্তু কাজের কাজটি করতে পারেনি। অন্যদিকে, স্বল্প সুযোগ পেলেও তার নিখুঁত ফিনিশিং দেয় ব্রাজিল। ফলে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর লড়াইয়ে আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে কোপা আমেরিকার ফাইনালে উঠেছে তারা।

– ডেইলি স্টার

ব্রাজিলের সেমিফাইনালের নায়ক গ্যাব্রিয়েল হেসুস ও রবার্তো ফিরমিনো। এক গোলের পাশাপাশি, দুইজনই করেছেন একটি করে অ্যাসিস্ট। আর্জেন্টিনাও অবশ্য গোলের কাছকাছি গিয়েছিল দুইবার। দুইবারই বারপোস্টে ভাগ্য বাধা পেয়েছে লা আলবিসেলস্তেদের। তাই আর ইতিহাস বদলানো হয়নি লিওনেল মেসিদের। ঘরের মাঠে কোপায় আর্জেন্টিনার বিপক্ষে অপরাজিতই থাকল ব্রাজিল। আর সেমিফাইনাল থেকে ফাইনালে যাওয়ার শতভাগ রেকর্ডটা আর্জেন্টিনা হারালেও, সেটা ছয়ে নিয়ে গেছে সেলেসাওরা।

৭১’ গোওওওল! ব্রাজিল ২-০ আর্জেন্টিনা
মিডফিল্ড থেকে বল পেয়ে দৌড় শুরু করেছিলেন হেসুস। প্রায় চল্লিশ গজ দৌড়ে পেতজেলা ও অটামেন্ডিকে কাটিয়ে ঢুকে পড়েছিলেন ডিবক্সের ভেতর। ততোক্ষণে ফারপোস্টে পৌঁছে গেছেন ফিরমিনো। সেই জুটিই গোল পাইয়ে দিল আরেকবার ব্রাজিলকে। এবার শুধু গোলদাতা আর অ্যাসিস্টকারীর অদল-বদল। ফিরমিনোর গোলে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে ফাইনাল দেখছে ব্রাজিল

বেলো হরিজন্তেতে গ্যাব্রিয়েল হেসুসের ১৯ মিনিটের গোলে কোপা আমেরিকার সেমিফাইনালে প্রথমার্ধ শেষে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে আছে ব্রাজিল।

দুইদলই উজ্জীবিত এক শুরু করেছিল। মিডফিল্ডে শক্তির সঞ্চার করে কিছুটা হাতাহাতিও হয়ে গেছে প্রথমার্ধে দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে। ৯ মিনিটে গ্যাব্রিয়েল হেসুসকে ফাউল করে হলুদ কার্ডও দেখেছেন নিকোলাস টালিয়াফিকো। পরে ৪০ মিনিটে মার্কস আকুনিয়াকেও দেখতে হয়েছে ইকুয়েডরের রেফারি রডি জামব্রানোর হলুদ কার্ড।



ব্রাজিল আক্রমণে শুরুর দিকে বেশি ধারালো হলেও, প্রথম সুযোগটা তৈরি করেছিল আর্জেন্টিনা। ১২ মিনিটে লিয়ান্দ্রো পারেদেস ডিবক্সের বাইরে থেক দারুণ এক শট করেছিলেন। কিন্তু অল্পের জন্যে লক্ষ্যে রাখতে পারেননি তিনি সে শট। এরপরই ব্রাজিলই চোখ রাঙানই দিয়ে গিয়েছিল আর্জেন্টিনার রক্ষণকে। ১৭ মিনিটে তখন অবশ্য হেসুস ডিবক্সের ভেতর বল পেয়ে কিছু করতে পারেননি। এর দুই মিনিট পর আর ভুল করলেন না। ডানদিকে একাধিক ভুল করেছিল আর্জেন্টিনার ডিফেন্ডাররা। বল ক্লিয়ার করতে পারেনি সময়মতো। দানি আলভেদের নো লুক পাস ডানদিকে খুঁজে পেয়েছিল রবার্তো ফিরমিনোকে। তার ক্রস থেকে ডিবক্সের ভেতর ফাঁকা থাকা গ্যাব্রিয়েল হেসুস গোল করে এগিয়ে নেন ব্রাজিলকে।

আর্জেন্টিনার এরপর ম্যাচে ফেরার দারুণ এক সুযোগ হাতছাড়া হয়েছে বারপোস্টে কারণে। মিডফিল্ড থেকে লিওনেল মেসির ফ্রি কিক গিয়ে পড়েছিল ডিবক্সের ভেতর। সার্জিও আগুয়েরো লাফিয়ে উঠে দুর্দান্ত এক হেড করেছিলেন, কিন্তু বারপোস্টে লেগে গোল পাওয়া হয়নি তার। গোল পাওয়া হয়নি আর্জেন্টিনার। পরে গোললাইন থেকে বল ক্লিয়ার করে ব্রাজিলের বিপদ বাড়াতে দেননি থিয়াগো সিলভা।



আগের দুই ম্যাচে নিষ্প্রভ থাকলেও লিওনেল মেসি একটু একটু করে ফিরে পেয়েছেন নিজেকে। বেশ কয়েকবার দারুণ ড্রিবলে ভালো কিছুর আশা জাগিয়েছিলেন। তবে কাসেমিরোও তাকে মিডফিল্ডে রেখেছেন যথেষ্ট পাহারায়।

ব্রাজিল আক্রমণে মূলত ব্যবহার করছে রাইট উইং। আলভেজ-ফিরমিনো, আলভেজ-হেসুসের সমন্বয় আর্জেন্টিনার রক্ষণকে রেখছে দৌড়ের ওপর। আর টালিয়াফিকো হলুদ কার্ড দেখায় ওই প্রান্তে বেশ ভুগতেই হচ্ছে আর্জেন্টিনাকে।

এমন হারের জন্যে জোতিষ্যি ম্যাককলাম কে পাগলের মতো খুজে বেড়াচ্ছেন মেসি। কেন এমন তন্ন তন্ন করে খুজছেন এটি এখন ও জানা যায় নি।

তবে উড়ো সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, ম্যাককালাম নাকি ভবিষ্যৎদ্বানী দিয়েছিলেন যে আর্জেনটিনা আজ জিতবে। মেসি হ্যাটট্রিক করবে। কিন্তু কিছুই হয় নি। তাই ম্যাককলাম কে খুঁজে বেড়াচ্ছেন তিনি।



Bengali Sarcasm Desk

এই ডেস্কে কখন কে বসে তার কোন ঠিক ঠিকানা নেই!

You may also like...