ErrorException Message: Argument 2 passed to WP_Translation_Controller::load_file() must be of the type string, null given, called in /home/bengalis/public_html/wp-includes/l10n.php on line 838
https://www.bengalisarcasm.com/wp-content/plugins/dmca-badge/libraries/sidecar/classes/ অনলাইন শপ থেকে কন্ডম অর্ডার করেছিলেন ক্রেতা ডেলিভারি পেতে পেতে বাচ্চার বয়স পেরিয়ে গেছে ৩ মাস!

অনলাইন শপ থেকে কন্ডম অর্ডার করেছিলেন ক্রেতা ডেলিভারি পেতে পেতে বাচ্চার বয়স পেরিয়ে গেছে ৩ মাস!

অনলাইন শপ থেকে কন্ডম অর্ডার করেছিলেন ক্রেতা ডেলিভারি পেতে পেতে বাচ্চার বয়স পেরিয়ে গেছে ৩ মাস……

দেশের অন্যতম এক অনলাইন শপ করেছিলেন এক ক্রেতা। বাংলাদেশে কয়েকদিনে এই সাইট জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। যতোটা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে তারচেয়ে বেশী কুখ্যাতি অর্জন করেছে দেরীতে প্রডাক্ট ডেলিভারি দেওয়ার জন্যে।

তবে দেশজুড়ে তাদের নাম ডাক বিরাট।

এদিকে কৌশলে গ্রাহককে জিম্মি করার অভিযোগ উঠেছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান গিভ্যালির বিরুদ্ধে। অনলাইন শপিংয়ের পর ১৫ দিনে ডেলিভারি দেয়ার কথা থাকলেও মাসের পর মাস অপেক্ষা করেও মিলছে না কাঙ্খিত পণ্য। সেই সঙ্গে অগ্রিম টাকা দিয়ে ভোগান্তিতে রয়েছেন অনেক গ্রাহক। ডেইলি বাংলাদেশ

সম্প্রতি এক গ্রাহক গিভ্যালি থেকে বড় ভাইয়ের জন্য মোটরসাইকেল অর্ডার দিয়ে হয়েছেন ঘরছাড়া। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মোটরসাইকেল কিনতে গিয়ে কীভাবে ঘরছাড়া হয়েছে তা তুলে ধরেছেন তিনি।

হালিম নামে এক গ্রাহক গিভ্যালির পেজে কমেন্টসে লিখেছেন, ‘গত ১৬ ডিসেম্বর প্রিসেলে অর্ডার করা ল্যাপটপ এখনো হাতে পাইনি। কাস্টমার কেয়ার জানিয়ে ছিলো ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে যাবো। আস্থা রেখে আর একটা কলও দেইনি। এখন পর্যন্ত পুরো সিস্টেম প্রসেসিং অবস্থায় আছে। দয়া করে গিভ্যালি কর্তৃপক্ষ থেকে একটি যুক্তিসঙ্গত কারণ কি জানাবেন???’

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমাদের কাছে লিখিত যতগুলো অভিযোগ এসেছে তার পদক্ষেপ নিচ্ছেন সহকারী পরিচালকরা। অভিযোগের প্রমাণ পেলেই ব্যবস্থা নেয়া হয়।

কী পরিমাণ অভিযোগ জমা পরেছে সেই সম্পর্কে তিনি বলেন, প্রতিদিনই ইভ্যালির বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা পরছে।

এদিকে আলিম নামে এক গ্রাহক গিভ্যালির পেজে কমেন্টসে লিখেছেন, ‘গত ১৯ ডিসেম্বর প্রিসেলে অর্ডার করা কনডম এখনো হাতে পাইনি। কাস্টমার কেয়ার জানিয়ে ছিলো ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে যাবো। আস্থা রেখে আর একটা কলও দেইনি। এখন পর্যন্ত পুরো সিস্টেম প্রসেসিং অবস্থায় আছে। এদিকে এখন আমার বাচ্চার বয়স তিনমাস। এখনো প্রসেসিং আছে

দয়া করে গিভ্যালি কর্তৃপক্ষ থেকে একটি যুক্তিসঙ্গত কারণ কি জানাবেন???’

এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াহেদ তমাল বলেন, আমরা এখনো কোনো ক্রেতার অভিযোগ পাইনি। তবে ফেসবুক এবং অন্যান্য মাধ্যমে ইভ্যালির সমস্যার বিষয়টি নজরে এসেছে। সেগুলো ইভ্যালিকে জানিয়েছি। তারা যথাযথ ব্যবস্থা নিয়েছে বলে আমাদের জানিয়েছে।

অভিযোগের বিষয়ে গিভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা একাধিকবার কল করেও পাওয়া যায়নি। মোবাইলে ম্যাসেজ দিয়েও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।

তবে তিনি অবশ্য পরে আমাদের জানালেন, এসব ফেইক আইডি। এদের পাত্তা দেওয়ার কিছু নেই।

You may also like...