ErrorException Message: Argument 2 passed to WP_Translation_Controller::load_file() must be of the type string, null given, called in /home/bengalis/public_html/wp-includes/l10n.php on line 838
https://www.bengalisarcasm.com/wp-content/plugins/dmca-badge/libraries/sidecar/classes/ করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচতে হলে দিন তিনবেলা মদ খাবার পরমার্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা WHO!

করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচতে হলে দিন তিনবেলা মদ খাবার পরমার্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা WHO!




করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচতে হলে দিন তিনবেলা মদ খাবার পরমার্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।



এদিকে করোনা ভাইরাস থেকে বাচতে দিন তিনবেলা মদ খাবার পরমাশ দিয়েছে WHO.তারা জানিয়েছে করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচতে হলে দিন তিনবেলা মদ খাবার পরমার্শ দিয়েছে। পযাপ্ত এলকোহল ই পারে করোনা জীবানু ধবংস করতে।

কারন করোনা ভাইরাস ধবংসের প্রধান উপাদান হচ্ছে এলকোহল। বিশ্ব ব্যাপী করোনা ভাইরাস যে হারে ছড়িয়ে পড়েছে তার রোধ করার একমাত্র উপায় হলো মদ।মদ ই পারে এর ক্ষমতা নষ্ট করতে।

নিচের মদ খাবার ঘটনাটি পড়ুন…..

মহান বৃহস্প্রতিবার।প্রতিটা বৃহস্প্রতিবার এলেই প্রতিটি ধনী গরীব মধ্যবিত্ত যুবক অথবা পুরুষ মনে জেগে উঠে সুতীব্র ইচ্ছা। খালি বাসা পেলেই তারা বোতল খোলে বসে। বোতল খোলে বসার এই এক আদি নিয়ম যুগ যুগ ধরে বয়ে চলছে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে। এ যেন বাঙলার হাজার বছরের ঐতিহ্য।

বাঙলার এই ঐতিহ্য গা ভাসিয়েছিলেন সম্রাট শাজাহান থেকে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদৌল্লাহ। ব্রিটিশরা এসেছে বাঙলার জায়গায় ঢুকিয়েছে ব্র‍্যান্ডি,হুইস্কি,ভং কিন্তু এলকোহল বদলায় নি।







বাংলার এই বহু বছরের ঐতিহ্যের সাথে তাল মিলিয়ে রাজধানী ঢাকার মিরপুরের দুই যুবক স্রোতে গা ভাসাতে চেয়েছিলেন। ঘটনাসূত্রে জানা যায় বৃহস্প্রতিবার দিবাগত রাতে হঠাৎ ভার্সিটি পড়ুয়া দুই যুবকের পিনিক উঠে। তারা আলকোহলের জন্যে মরিয়া হয়ে যায়।

এক পর্যায় তাদের ছটফটানি শুরু কিন্তু সারা বাসা খোঁজে একফোঁটা মদ তারা পায় নি। এতে তারা আরো বেশী হতাশ হয়ে যায়। শেষে তারা জীবনের মায়া ত্যাগ করে ফেলে। তাদের একজন ফেইসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে লিখে ফেলেন জীবনের শেষ সুইসাইড নোট খানা।

তিনি ফেইসবুকে আবেগ বশত লিখেন ‘অ্যালকোহল না খেতে পারলে এ আবার কিসের জীবন।বিদায় পৃথিবী। সবাইক ক্ষমা করে দেবেন।বিদায় বন্ধুরা! ’

আরেক বন্ধুর মাথায় চট করে বুদ্ধি খেলে যায়। তিনি কোনভাবে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার ওয়েবসাইট ঘেটে জেনেছিলেন যে হ্যান্ড স্যানিটাইজারে ৬০% এলকোহল আছে।






এদিকে করোনার সংক্রামক থেকে সকল বাঙালীর মতো তারাও বাসায় হ্যান্ড স্যানিটারি আইটেম কিনে ভর্তি করে ফেলেছিল। তাই আর দেরী না করে হ্যান্ডি সেনিটাইজার খুলে কয়েক প্যাগ মেরে দেয় দুই বন্ধু। তারপর মুহূর্ত ই চোখের সামনে পৃথিবী অন্ধকার হয়ে আসে। তারা প্রথমে ভেবেছিল তীব্র নেশার চোটে এরকম হচ্ছে। তাদের ভুল ভাঙে নিজেদের হাসপাতালের বেডে আবিস্কারের পর।

সর্বশেষ খবর অনুযায়ী এখন তারা এখন কিছুটা সুস্থ।তারা সবার প্রতি একটি পরমার্শ দিয়েছেন ‘আপনার কেউ আমাদের মতো হ্যান্ড শ্যাণীটাইজার খেয়ে নেশা করবেন না।


You may also like...