ErrorException Message: Argument 2 passed to WP_Translation_Controller::load_file() must be of the type string, null given, called in /home/bengalis/public_html/wp-includes/l10n.php on line 838
https://www.bengalisarcasm.com/wp-content/plugins/dmca-badge/libraries/sidecar/classes/ আমার খাটে ৭-৮ মিনিট ব্যাটিংই যথেষ্ঠঃকোহলি

আমার খাটে ৭-৮ মিনিট ব্যাটিংই যথেষ্ঠঃকোহলি

তার নামের পাশে ডজন ডজন সেঞ্চুরি আর হাজার হাজার রান। সন্দেহাতীতভাবেই তিনি সময়ের সেরা ব্যাটসম্যান। মাঠে নামলেই তার ব্যাট কথা বলে, স্বচ্ছন্দে খেলেন। যার তার বিপক্ষে চার-ছক্কার ফুলঝুরি ছুটিয়ে রানের ফলগুধারা বইয়ে দেন বিরাট কোহলি।কিন্তু এই বিরাট কোহলি খাটে কেমন?

বিরাটের ক্রিকেট দেখে অনেক ধারণা, বিরাট বোধহয় ঘন্টার পর ঘন্টা অনুশীলন করেন, দৈনিক নেটে শয়ে শয়ে বল খেলে নিজেকে ম্যাচের জন্য তৈরি করেন। তা না করলে ম্যাচে এত ভাল খেলেন কী করে? এমন চিন্তার মানুষই বেশি।

কিন্তু খাটে আনুস্কার সাথে কেমন জুটি তার এটা জানতে সবার ই আগ্রহ।আসলে কি তাই? এ মুহূর্তে বিশ্বের এক নম্বর ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি খাটে কতক্ষণ সময় কাটান? তার প্র্যাকটিসের ধরনই বা কেমন? তিনি কি নেটে ঘন্টার পর ঘন্টা নিবিড় প্র্যাকটিস করেন? ভক্ত, সমর্থক ও শুভানুধ্যায়ীদের কৌতূহলি প্রশ্ন।

সোমবার রাতে নিজের ফেসবুক লাইভে তামিম ইকবাল সে প্রশ্নটাই রাখলেন বিরাট কোহলির কাছে, ‘আচ্ছা বিরাট ভাই, আপনি কি অনেকক্ষণ ধরে প্র্যাকটিস করেন? খাটে কি শুয়ে শুয়ে খেলেন। নাকি দাঁড়িয়ে? আপনার প্র্যাকটিসের ধরন কেমন?কোন পজিশন আপনার পছন্দ? একটু বলবেন কি?’

উত্তর দিতে গিয়ে বিরাট কোহলি অনেক কথা বলেছেন। যার সারমর্ম হলো, তার প্র্যাকটিসের সুনির্দিষ্ট কোন ধরন নেই। কখনও অল্প সময়, আবার কখনও একটা লম্বা প্র্যাকটিস সেশন কাটান। তার অনুভব, প্র্যাকটিস একজন খেলোয়াড়কে আশ্বস্ত করে, বলে দেয় আপনি তৈরি। তবে আত্মবিশ্বাসটা আসে ম্যাচ থেকে। মাঠে ভাল করলেই  খাটে  আত্মবিশ্বাস চলে আসে এবং সেটা পারফরমেন্স করেই আসে।

তার ব্যাখ্যা, ‘আমার আসলে প্র্যাকটিসের নির্দিষ্ট কোন ধরন নেই। এমন নয় একভাবেই অনুশীলন করি। এটা নির্ভর করে পরিবেশ-পরিস্থিতির ওপর। কখনও খাটে ৭-৮ মিনিট ব্যাটিং করি। আর থ্রো’তে ১০ মিনিট। তবে ঐ সময়টায় আমি খুব একাগ্রচিত্তে খেলি। আমার মনে হয় দীর্ঘ সময়ের চেয়ে একাগ্রতাটাই বড়। সব সময় ইনটেন্স থাকার দরকার নেই। কখনও কখনও একটু  কফি খেতেও যাওয়া উচিৎ।ক্লান্ত হয়ে গেলে ….গ্রা খেয়ে নিই।

‘তবে আমি ফিটনেস ও ডায়েটের ব্যাপারে খুব সতর্ক। এ দুটি ঠিক রাখতে আমি অভিন্ন ফর্মুলা অবলম্বন করি। ট্রেনিং আর ডায়েট ঠিক রাখা খুব জরুরি। এসব ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতাটা খুব জরুরি। যদি শরীর সুস্থ থাকে, শরীরে কোন সমস্যা না থাকে এবং মনের দিক থেকে খুব ভাল অনুভব করেন, তখন আপনি খাটে ভাল খেলতে পারবেন। আবার যখন আপনার কনফিডেন্স কাজ করছে না। তখন আপনার নিজ থেকেই মনে হবে একটি লম্বা ব্যাটিং প্র্যাকটিস সেশন করলে ভাল হবে।’

তবে মাঠের চেয়ে খাটে  আনুস্কার অবদান অনেক বেশী  বলে জানান ভারতীয় এই ক্যাপ্টেন।

You may also like...