ErrorException Message: Argument 2 passed to WP_Translation_Controller::load_file() must be of the type string, null given, called in /home/bengalis/public_html/wp-includes/l10n.php on line 838
https://www.bengalisarcasm.com/wp-content/plugins/dmca-badge/libraries/sidecar/classes/ যাদের বাসার ছাদ থেকে কাঞ্জনজঙ্ঘা দেখা যাচ্ছে না বন্ধ হয়ে যাবে তাদের ফেইসবুক আইডি!

যাদের বাসার ছাদ থেকে কাঞ্জনজঙ্ঘা দেখা যাচ্ছে না বন্ধ হয়ে যাবে তাদের ফেইসবুক আইডি!

যাদের বাসার ছাদ থেকে কাঞ্জনজঙ্ঘা দেখা যাচ্ছে না বন্ধ হয়ে যাবে তাদের ফেইসবুক আইডি!

পাসপোর্ট ভিসা ছাড়াই দেশের গণ্ডিতেই দেখা যাচ্ছে হিমালয়ের দ্বিতীয় উচ্চতম ও পৃথিবীর তৃতীয় উচ্চতম পর্বত শৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা।

দেশের একমাত্র হিমালয় কন্যা পঞ্চগড় থেকেই ছবির মতো চোখের সামনে সবুজের মাঝে ভেসে উঠা শ্বেত শুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য দেখার সুযোগ মিলছে।

প্রতিবছর শীতের এই সময়টিতে হিমালয়ের এই পর্বত চূড়া দেখা গেলেও তাতে প্রকৃতি কিছু শর্ত জুড়ে দিয়েছে। শর্ত হলো মেঘমুক্ত, কুয়াশামুক্ত গাঢ় নীল আকাশ

এমন আবহাওয়াতেই চমৎকার ভাবে ভেসে উঠে কাঞ্চনজঙ্ঘা। সেই সাথে দার্জিলিংয়ের পাহাড়ি অঞ্চলও কালো পাহাড়ের মতো ভেসে উঠে।

দেশের চৌকাঠ পেরিয়ে পাসপোর্ট ভিসা করে যাদের এই পর্বতটাকে দেখার সৌভাগ্য হয় না তারা শীত এলেই পঞ্চগড়ে ছুটে আসেন এক পলক এই কাঞ্চনজঙ্ঘার মনোহর দৃশ্য উপভোগ করার জন্য।

তবে কুয়াশাযুক্ত আকাশ আর ভাগ্য সহায় না থাকলে অনেককে নিরাশ হয়ে বাড়ি ফিরতে হয়।

প্রকৃতিতে চলছে হেমন্তকাল। হেমন্তের এই সময়টিতেই পঞ্চগড়ের বিভিন্ন স্থান দেখে খালি চোখেই হিমালয় পর্বতমালার দ্বিতীয় উচ্চতম ও পৃথিবীর তৃতীয় উচ্চতম পর্বত শৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায়। তাই পঞ্চগড়কে হিমালয় কন্যা বলা হয়ে থাকে। পঞ্চগড়ের প্রায় সব জায়গা থেকেই কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা গেলেও সবচেয়ে ভাল করে উপভোগ করা যায় তেঁতুলিয়ার মহানন্দা নদীর তীরে অবস্থিত জেলা পরিষদের ঐতিহাসিক ডাকবাংলো থেকে। মাউন্ট এভারেস্ট ও কে-২ এর পরেই কাঞ্চনজঙ্ঘার অবস্থান। পর্বত চূড়াটির কিছু অংশ ভারতের সিকিম ও কিছু অংশ নেপালে অবস্থিত।

স্থানীয়রা জানান, অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত হালকা শীতে পরিষ্কার আকাশে এই পর্বত চূড়া দেখা যায়। উত্তরে চোখ গেলেই দেখতে পাবেন খোলা মাঠের ফাঁক দিয়ে চোখের সামনে দাঁড়িয়ে আছে শ্বেত শুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা। সূর্যের আলোর সাথে সাথে কখনো শুভ্র, কখনো গোলাপি, আবার কখনো লাল রঙ নিয়ে হাজির হয় বরফে আচ্ছাদিত এই পর্বত চূড়া। কাঞ্চনজঙ্ঘার বিস্ময়কর এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে শীত এলেই ছুটে আসেন প্রকৃতিপ্রেমিরা।

যা ইতো মধ্যে ফেইসবুকে ভাইরাল। তবে কেউ কেউ দাবী করছেন বাংলাদেশের যেকোন জায়গা বসেই দেখা যাচ্ছে কাঞ্জন জঙ্ঘা। মিরপুরের বাসার ছাদ উঠে কাঞ্জন জঙজঘার ছবি আপলোড করে চমকে দেন মিরপুরে বসাবসরত এক যুবক।

এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে দাঁড়িয়ে কাঞ্জনজঙ্ঘার ছবি পোস্ট করেন নুসরাত জাহান নামক এক শিক্ষার্থী। ফেইসবুকে ছবি পোস্ট করে তিনি লিখেন শুধু পঞ্চগড় নয় টিএসসিতে বসে ও দেখা যাচ্ছে কাঞ্জনজঙ্ঘা।তার কথার সত্যতা যাচাই করতে অনেকে দৌড়ে Tsc তে যান গিয়ে কিছুই দেখতে না পেলে ওই নারী জানান খারাপ আবহাওয়ার কারনে আপতত দেখা যাচ্ছে না।

তবে অনেকে ফেইসবুকে এসে দাবী করছে পঞ্চগড়,তেতুলিয়া,কিংবা টিএসসি মিরপুর নয় কাঞ্জনজঙ্ঘা দেখা যাচ্ছে তাদের বাসার ছাদে বসেই। কমেন্টে অতিউৎসাহী কেউএকজন লিখেছে poman daw

এই প্রতিউত্তরে তিনি তার বাসার ছাদ থেকে কাঞ্জনজঙ্ঘার ছবি তুলে তার কমেন্ট বক্সে আপলোড দিয়ে অপমানের জবাব দেন

অনেকে তার কথার সত্যতা দাবী করে বলছে তাদের বাসার ছাদ উঠে দেখা মিলছে কাঞ্জনজঙ্ঘা’র।ফেইসবুকে তাই ছবি আপ দিয়ে টাইমলাইন দিয়ে ভরিয়ে ফেলছে উৎসুক জনতা।

ভাতের প্লেটে বসে দেখা যাচ্ছে

এই ঘটনায় নড়েচড়ে বসেছে ফেইসবুক অথেরেটি। তারা ধরেই নিয়েছে বাংলাদেশে বসাবসরত সবাই কাঞ্জন জঙ্ঘা দেখতে পাচ্ছে। শুধুমাত্র বাংলাদেশের বাইরে থেকে দেখা যাচ্ছে না এটি। তাই বাংলাদেশে বসে কাঞ্জনজঙ্ঘার ছবি ফেইসবুকে আপ না করে একটি ক্রাইম হিশেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। যারা এটি করছে তাদের চিহ্নিত করে তাদের ফেইসবুক আইডি বন্ধ করে দেবার কথা ভাবছে ফেইসবুক অথেরেটি।

গোপন সূত্র জানা গেছে,যাদের বাসার ছাদ থেকে কাঞ্জনজঙ্ঘা দেখা যাচ্ছে না বন্ধ হয়ে যাবে তাদের ফেইসবুক আইডি। নামে একটি উড়ু খবর বাতাসে বেড়াচ্ছে।

 

 

 

You may also like...