ErrorException Message: Argument 2 passed to WP_Translation_Controller::load_file() must be of the type string, null given, called in /home/bengalis/public_html/wp-includes/l10n.php on line 838
https://www.bengalisarcasm.com/wp-content/plugins/dmca-badge/libraries/sidecar/classes/ নিজেকে BTS আর্মি পরিচয় দেওয়ার পরও ঢুকতে দেয় নি দারোয়ান তাই মেরে মাথা ফাটিয়ে দিল উত্তরার আনিকা!

নিজেকে BTS আর্মি পরিচয় দেওয়ার পরও ঢুকতে দেয় নি দারোয়ান তাই মেরে মাথা ফাটিয়ে দিল উত্তরার আনিকা!

 

বিটিএস বা বাংতান সুনয়েনদান (Bangtan Sonyeondan) ২০১৩ সালের ১২ জুন সাত সদস্য নিয়ে যাত্রা শুরু করে। ব্যান্ডের প্রথম গান ছিল ‘নো মোর ড্রিম’। একদম শুরু থেকেই সামাজিক বিষয়গুলো ফুটে উঠছিল ব্যান্ডের গানে। বোঝা যাচ্ছিল, এই দলের মধ্যে ব্যতিক্রমী কিছু আছে।

মজার ব্যাপার হলো, দলটি রীতিমতো শূন্য থেকে তাদের যাত্রা শুরু করেছে। শুরুতে দলের সাত শিল্পীকে একটি ঘরেই ভাগাভাগি করে থাকতে হতো। কারণ, তখন তাঁদের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান বিগ এন্টারটেইনমেন্ট ছিল একটি ক্ষুদ্র কোম্পানি। তাই বিলাসিতার চেয়ে টিকে থাকাই সে সময় ছিল বিটিএসের জন্য সবচেয়ে বড় ব্যাপার।

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় ব্যান্ড দল ‘ব্যাংট্যান বয়েস’, বিটিএস নামেই পুরো বিশ্বে পরিচিত।বর্তমানে বিশ্বে বিটিএস ফ্যানের সংখ্যা ১৩৬.৪ মিলিয়ন ফ্যানস।সবথেকে বেশী ফ্যানের সংখ্যা ফিলিপাইনে যার মধ্যে ২১ শতাংশ ফ্যান ই ফিলিপিনিয়ান।

বিটিএস এত জনপ্রিয়তার রহস্য

২০১৪ সাল। আমেরিকান হাসেল লাইফ নামের একটি রিয়েলিটি শোতে নিজেদের এক কনসার্টের প্রচার করতে গিয়ে দর্শকদের হাতে হাতে নিজেদের পরিচিতিপত্র বিলি করতে হয়েছিল বিটিএস সদস্যদের। কিন্তু এখনকার কথা ভেবে দেখুন। ঠিক উল্টো। বিটিএসের আন্তর্জাতিক কনসার্টের টিকিট বিক্রির জন্য তোলার ৯০ মিনিটের মধ্যে শেষ হয়ে যায়। বিটিএসের এই উত্থানের পেছনের রহস্য কী?

বিটিএসের প্রযোজক পগ এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘বিটিএস সদস্যরা শিডিউলের সময় শেষ হলেও কাজ করতে থাকে। তা রাত হলেও। কেউ তাদের এতটা পরিশ্রম করতে বলে না, কিন্তু এরপরও ওরা করে। ওরা মিউজিক বানাতে পারে, কারণ ওরা তা করতে পছন্দ করে। ওরা সবাই গান ভালোবাসে। নিজেদের গল্পগুলো ওরা ফুটিয়ে তোলে গানে। ওরা সৎ, আর আমার মতে, এটাই বিটিএসকে সবার থেকে আলাদা করে রাখে। এই কারণেই ভক্তরা সহজেই বিটিএসের গানকে মনে ধারণ করতে পারেন।’

কারা এই বিটিএস আর্মি

বিটিএসের অন্যতম শক্তি ‘আর্মি’। বিটিএসের ভক্তদের ‘আর্মি’ বলা হয়। অনেকে মনে করেন, এই ভক্তরা একটু বেশি বেশি আবেগ দেখান। কিন্তু এটা যে তারুণ্যের উচ্ছ্বাস, তা বোঝেন না অনেকেই। বিটিএস আর্মির অধিকাংশই তরুণ-তরুণী বা কিশোর ছেলেমেয়ে। বিটিএসের গানের বিষয়গুলো ভক্তদের মনে দাগ কাটতে পারে। কারণ, এই বয়সী ছেলেমেয়েদের যেসব সমস্যা মোকাবিলা করতে হয়, গানগুলো সেসব কথাই বলে। সামাজিক, মানসিক স্বাস্থ্য, একক সত্তা, নিজেকে ভালোবাসা ইত্যাদি থাকে এদের গানের কথায়। এর সঙ্গে ব্যান্ড সদস্যদের চোখ ধাঁধানো কোরিওগ্রাফি তো আছেই।

 

তাঁদের নতুন অ্যালবামের জন্য মুখিয়ে থাকেন ভক্তরা। আর প্রকাশিত হওয়া মাত্র হুল্লোড় পড়ে যায় গোটা বিশ্বে। এবারও তা-ই হলো। আর রেকর্ড হলো চমকে ওঠার মতো‍!

 

সারা পৃথিবীর মতো বাংলাদেশে রয়েছে বিটিএস এসব আর্মিরা। তারা নানান অনুষ্ঠান পালন করে নিজেকে দাবি করেন বিটিএস আর্মি হিসেবে।তেমনি উত্তরার আনিকা হচ্ছেন এমন একজন আর্মি। নিজেকে একজন বিটিএস আর্মি হিসেবে গর্ববোধ করেন । সবজায়গায় নিজেকে বিটিএস আর্মি হিসেবে সবাচ্ছন্দ্য বোধ করেন ।গোপন সূত্রে জানা যায় আনিকা বান্ধবীর বাসায় দাওয়াতে যাচ্ছিলেন কিন্তু গেটের সামনে আসতেই তাকে বাধা দেয় গেটের দাড়োয়ান ।

 

আনিকা রুষ্ট হয়ে দারোয়ানের দিকে তাকিয়ে বলল, কি ব্যাপার ? আপনি গেট আটকাচ্ছেন কেন? আপনি চিনেন আমি কে?

দারোয়ান আক্কাস জবাব দেয়, আপনি যেই হোন না কেন? অনুমতি ছাড়া বাসায় ঢুকতে দিমু না আফা!

আনিকা ক্ষেপে দিয়ে আক্কাসকে বলে, ছোটলোকের বাচ্চা তোর কত্ত বড় সাহস ।তুই জানিস তুই কাকে বলছিস? আমি বিটিএস আর্মি… তুই আমার ক্ষমতার ব্যাপারে কি জানিস।

আফনে যে আর্মি হইন না কেন বাড়িতে ঢুকতে নিষিধ আছে

আক্কাস তবুও নাছোড়বান্দা আনিকাকে বাসায় ঢুকতে না দিলে আনিকা ইট ছুড়ে দারোয়ান আক্কাসের মাথা ফাটিয়ে দেয়।

 

জানামতে আনিকার ছোড়া ঢিলে আক্কাস এখন হাসপাতালে ভর্তি।

You may also like...