ডা.সাবরীনাকে বিয়ের পর বাসায় আর লাইটের প্রয়োজন হতো না দাবী স্বামী আরিফ চৌধুরীর!
ডা.সাবরীনাকে বিয়ের পর বাসায় আর লাইটের প্রয়োজন হতো না দাবী স্বামীর!
করোনাভাইরাস পরীক্ষা নিয়ে জেকেজি হেলথকেয়ারের প্রতারণার মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার পর জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটের চিকিৎসক ডা. সাবরিনা শারমিন হুসাইন গ্রেপ্তার হয়েছে।
২০১৫ সাল থেকে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের কার্ডিয়াক সার্জারি বিভাগের রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব পালন করে আসা ডা. সাবরিনা জেকেজির প্রধান নির্বাহী আরিফুল হক চৌধুরীর স্ত্রী। সে কারণে সাবরিনা আরিফ চৌধুরী নামেই তিনি পরিচিত।
হাসপাতালের নাম ফলকে তার নাম ‘ডা. সাবরীনা আরিফ’ লেখা হয়েছে, যদিও সরকারি নথিতে তার নাম সাবরিনা শারমিন হুসাইন।
করোনাভাইরাস পরীক্ষা নিয়ে জালিয়াতির অভিযোগে সাবরিনার স্বামী আরিফুল গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন।
এদিকে আরিফ চৌধুরীকে রিমান্ড নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের পর নানানকিছু স্বীকার করেছে তার স্বামী আরিফ চৌধুরী। আরিফ চৌধুরী জিজ্ঞাসাবাদে নানান ভয়ঙ্কর তথ্য বের হয়ে এসেছে। আরিফ চৌধুরী বলেন, সাবরিনাকে বিয়ে করার পর থেকে বাসার বেড রুমে আর লাইটের প্রয়োজন হতো না। কারন তার স্ত্রী সাবরিনা এমনিতে অনেক সুন্দরী।
স্ত্রীর রূপের আলোয় চারদিক আলোকিত হয়ে যেত। আর এতে বাড়তি আলোর প্রয়োজন হতো না। দেখা যেত মাস শেষে ইলেকট্রিক বিল কমে যেতো বলে দাবী করেছে তার স্বামী।
সাবরিনা ছিলেন অপরূপা এবং চোখ ধাঁধানো সুন্দর। তাকে দেখার পর ক্ষিধে পেত না আরিফের। তার দিকে একবার তাকালে সব ভুলে যেতেন। তিনি বলেন, এমন ও হয়েছে সারাদিন কিছু খাই নি মাত্র অফিস থেকে ফিরেছি কিন্তু সাবরিনাকে দেখেছি তারপর আর ক্ষিধের কথা মনে নেই। সব ভুলে গেছি।
আরিফ নিজের স্ত্রীকে এখনো অনেক বেশী ভালোবাসেন। ডা.সাবরীনার সকল অপরাধ ক্ষমা করে দেওয়ার অনুরোধ জানান তিনি।