‘করোনার বিরুদ্ধে ফেইসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে করোনাকে ক্ষেপিয়ে তুলেছে মানুষ’ স্বপ্নে এই কথা বলছে করোনা




মামুন মারুফ ইতালিতে থেকে নতুন স্বপ্নের বিশদ বর্ণনা করেছেন কাজী মুফতি ইব্রাহিম কে। করোনা ভাইরাস নিয়ে তার দেখা স্বপ্নকে হুবহু কাজী ইব্রাহিমের কাছে বলেছেন ইতালি প্রবাসী মামুন মারুফ।

করোনা নিয়ে কথোপকথন স্বপ্ন বর্ণনার সময় তিনি বলেন মাঝ রাতে করোনা আবার মামুন মারুফের কাছে আসে। তার সাথে দেখা করে এবং কিছুক্ষণ কথা বলে।

তাদের কথোপকথন এর অংশ তুলে ধরা হলো

মামুন মারুফঃ করোনা আপনি এতোদিন কেন অবস্থান করছেন?

করোনাঃ (এই প্রশ্নের জবাবে কোন কথা বলে নি করোনা)

মামুন মারুফঃ আপনি কবে বিদায় হবেন?

করোনা: (এই প্রশ্নের জবাবে কোন কথা বলে নি করোনা)

মামুন মারুফঃ আপনি কি চান?

করোনাঃ(এই প্রশ্নের জবাবেও কোন কথা বলে নি করোনা ভাইরাস)

মামুন মারুফঃ হে করোনা ভাইরাস আপনি পৃথিবীবাসীকে মুক্তি দিন

করোনাঃ(এই প্রশ্নের জবাবেও কোন কথা বলে নি করোনা ভাইরাস)

মামুন মারুফঃ প্লিজ কথা বলুন। আপনি আমার প্রশ্নের জবাব দিচ্ছেন না কেন? প্লিজ……………………



করোনাঃ (এই প্রশ্নের জবাবেও প্রথমে কোন কথা বলে নি করোনা ভাইরাস) চুপ করে কিচ্ছুক্ষণ পর বলেন……ওরা আমার বিরুদ্ধে ফেইসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে আমাকে ক্ষেপিয়ে তুলেছে মানুষ।

করোনা থেকে কিভাবে সুস্থ থাকবেন এটা নিয়ে পরমার্শ

করোনাভাইরাস সংক্রমণ এখন বৈশ্বিক মহামারি। যেকোনো বৈশ্বিক মহামারির প্রভাব কেবল সেই রোগের সংক্রমণ, চিকিৎসা আর প্রতিরোধের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বৈশ্বিক মহামারি পরিবর্তন করে মানুষের মনোজগৎ। অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনেও এর ঢেউ এসে পড়ে। এ সময় রোগ সংক্রমণ আর অসুস্থ হয়ে যাওয়ার ভয় থেকে মৃত্যুভীতি, অবসাদে ভোগা, উদ্বিগ্ন হওয়া, হঠাৎ রেগে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে।

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ও আতঙ্ক থেকে মনের ওপর তৈরি হয় বাড়তি চাপ। অতিরিক্ত মানসিক চাপ ব্যক্তিগত রোগপ্রতিরোধকে বাধাগ্রস্ত করবে এবং সামষ্টিক প্রতিরোধের ধাপগুলোকেও দুর্বল করে দেবে। যেকোনো বিপদ মোকাবিলার সময় চাই ধৈর্য, দায়িত্বশীল আচরণ আর সাহস।



ইন্টার এজেন্সি স্ট্যান্ডিং কমিটির মতে, বৈশ্বিক মহামারির সময়গুলোতে মানসিক চাপের কারণে যে প্রতিক্রিয়াগুলো বেশি দেখা যায়, সেগুলো হলো—

● সংক্রমণ আর মৃত্যুর ভয়।

● সংক্রমণের ভয়ে অন্যান্য সাধারণ রোগের চিকিৎসা গ্রহণ না করে হাসপাতাল/ স্বাস্থ্যসেবাকেন্দ্রগুলো এড়িয়ে চলা।

● কাজ বা চাকরি হারানোর ভয়।

● সংক্রমণের ঝুঁকি রয়েছে এমন ব্যক্তির (বিদেশফেরত বা তাঁদের সংস্পর্শে আসা অন্যরা) নিজের পরিবার বা সমাজ থেকে আলাদা হয়ে যাওয়ার ভয়।

● হতাশায় ভোগা—কিছুই করতে পারব না ভেবে ভেঙে পড়া।

● সংক্রমিত হলে চিকিৎসা না পাওয়ার শঙ্কা।

● গণমাধ্যমে সংক্রমণের বা মৃত্যুর খবর ইত্যাদি দেখে আরও আতঙ্কিত হওয়া।

বি:দ্র:[এই খবরটি মিথ্যা তো নয় ই বরঞ্চ সত্য ও নয়। তাই সত্য বা মিথ্যা কোনটাই বিশ্বাস করবেন না।শতভাগ বিনোদনের জন্যে পড়ে আনন্দ উপভোগ করাই শ্রেয়।এডমিন লেখক কিংবা পাঠক কেউ দায়ী নয় এই লেখায়]


You may also like...