ErrorException Message: Argument 2 passed to WP_Translation_Controller::load_file() must be of the type string, null given, called in /home/bengalis/public_html/wp-includes/l10n.php on line 838
https://www.bengalisarcasm.com/wp-content/plugins/dmca-badge/libraries/sidecar/classes/ করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কার হওয়ায় বাংলাদেশ জুড়ে আনন্দ মিছিল ও ফেরি শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত

করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কার হওয়ায় বাংলাদেশ জুড়ে আনন্দ মিছিল ও ফেরি শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত

করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কার হওয়ায় বাংলাদেশ জুড়ে আনন্দ মিছিল ও ফেরি শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত

করোনা প্রতিষেধকের খোঁজে  দিনরাত এক করেও কূল পাচ্ছেন না বিশ্বের তাবোড় তাবোড় বিজ্ঞানীরা। তবে চিন কিন্তু বুক চিতিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভ্যাকসিন প্ল্যান্ট প্রতিষ্ঠা করে ফেলল।  একবার প্রতিষেধক কার্যকরী প্রমাণিত হলেই বছরে প্রায় ১০ কোটি প্রতিষেধক উৎপাদনেও সক্ষম এই প্ল্যান্ট। উৎপাদনকারী সংস্থা দ্য ফোর্থ কনস্ট্রাকশান কো লিমিটেডের অধীনেই রয়েছে বিশ্বের বায়োম্যাডিকেল বাজারের ৮০ শতাংশ। তাদের তথ্য অনুযায়ী, তাঁরা বিএসএল-৩ পদ্ধতিতে কাজ করতে সক্ষম। এর আগে এই পদ্ধতিতে কাজ হয়েছে সার্স ও মার্সের ক্ষেত্রেও।

১৯৫৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হেবেইর এই সংস্থা  অ্যান্টিবডি, সেল থেরাপি এবং ইনসুলিন উৎপাদনের কাজ করে। এপ্রিল মাসে চিনের সিনোভেক বায়োটেক তাঁদের প্রতিষেধকের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালিয়েছে। যদি তাঁরা সফল হয় তাহলে তাঁরাও বিপুল পরিমাণ প্রতিষেধক উৎপাদন করতে পারবে। সিনোভেকও ফার্ম তৈরির জন্য ৭০ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি নিয়ে রেখেছে বেজিং প্রশাসনের কাছ থেকে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ১১ মে এর তথ্য অনুযায়ী এখনও পর্যন্ত ৮ টি প্রতিষেধকের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চলছে। যার মধ্যে চারটি চিনের। আশার আলো দেখিয়ে ট্রায়ালের দ্বিতীয় পর্যায়ে প্রবেশ করেছে অ্যাডিনোভাইরাস ভেক্টর। চিনের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের প্রধান ড:গাও ফু জানিয়েছেন সেপ্টেম্বরেই আসতে পারে করোনা প্রতিষেধক। যা প্রথমে স্বাস্থ্যকর্মীদের দেওয়া হবে। তবে হু অবশ্য বলছে ভাইরাসের প্রতিষেধক বাজারে আসতে আরও অন্তত ১২ থেকে ১৮ মাস সময় লাগবে। কিংবা তা অধরাও থেকে যেতে পারে।
অন্যদিকে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপিকা সারাহ গিলবার্ট আশাবাদী যে যদি সব ঠিকঠাক যায় তাহলে তাঁদের ভ্যাকসিন সেপ্টেম্বরেই বাজারে আসবে। এবং তাঁরা ৮০ শতাংশ আত্মবিশ্বাসী যে তাঁদের ভ্যাকসিন করোনা কাত করতে সক্ষম।

এদিকে চীনের এই সম্ভবনাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়ে বাংলাদেশ করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কার করে ফেলে রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছে পুরো বিশ্বকে।

তাতেই বাঙালি জনগণ খুবই খুশী। আর খুশীতে তার রীতিমতো উদযাপন শুরু করে দেয়। করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কার হওয়ায় বাংলাদেশ জুড়ে আনন্দ মিছিল ও ফেরি শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত।

অবশ্য রোজার কারনে কেউ মিষ্টি বিতরণ করতে পারেন নি। একজন জানিয়েছেন ঈদের পর হবে সীমিত আকারে মিষ্টি বিতরনের উৎসব।

You may also like...