ErrorException Message: Argument 2 passed to WP_Translation_Controller::load_file() must be of the type string, null given, called in /home/bengalis/public_html/wp-includes/l10n.php on line 838
https://www.bengalisarcasm.com/wp-content/plugins/dmca-badge/libraries/sidecar/classes/ “সারাদিন কম্পিউটার নিয়ে পইড়া থাকলে বউ থাকবো কেমনে?” -বিল গেইটসের মা

“সারাদিন কম্পিউটার নিয়ে পইড়া থাকলে বউ থাকবো কেমনে?” -বিল গেইটসের মা

“সারাদিন কম্পিউটার নিয়ে পইড়া থাকলে বউ থাকবো কেমনে?” -বিল গেইটসের মা

দীর্ঘ সাতাশ বছর একসাথে থাকার পর ডিভোর্স হয়ে হয়ে গেল বিল গেটস ও মেলিন্ডা গেটসের। এই ডিভোর্সের পেছনে জেফ বেজোসকে দায়ী করছেন বিল গেটসের মা ম্যারি ম্যাক্সওয়েল। তিনি মানা করা সত্ত্বেও সারাদিন ছেলে কম্পিউটার চালাইসে তাই তার ছেলের বউ তার ছেলেকে ডিভোর্স দিসে।

একটি ফেক ভিডিও বার্তায় বিল গেটসের মা বলেন, ‘আমি সারাজীবন বিলের বাপের সংসারে সহ্য কইরা গেসে। আমি সহ্য করসি বইলা তার বউ ও সহ্য করবে। কতোবার তোরে কইসি সারাদিন কম্পিউটার টিপিস না। আমার কথা শুনলি না সারাদিন কম্পিঊটার টিপসোস এখন বউ তোরে তালাক দিয়ে দিসে। এখন ভালা হইসে? না।

তোরে আগেই মানা করছিলাম, সারাদিন কম্পিউটার টিপিস না। আমার কথা শুনে নাই। এখন বুঝুক!’

নাতি-নাতনিদের নিয়ে বেশ চিন্তায় আছেন গেটসের মা। কাঁদতে কাঁদতে তিনি বলেন, ‘কত শখ কইরা পোলারে বিয়া করাইছি। আরো একটা নাতির শখ আছিলো আমার।
ওইটাও পূরণ হইলো না। এখন যে ওদের তালাক হইয়া গেল, আমার ৩ নাতি-নাতনির কী হইবো! এদেরকে বিয়া-শাদি ক্যামনে করামু। ঘরে সৎ মা আসলে এদের কষ্ট তো আমি সহ্য করতে পারুম না।’ বলতে বলতে আবারো কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন তিনি।

এই ডিভোর্সের পর শোকের মাতম বয়ে যাচ্ছে মেলিন্ডার পরিবারেও। মেলিন্ডার মা বলেন, ‘ওরে কত বুঝাইলাম, একটু মাইনা চল। সংসারে এমন একটু আধটু হয়। মেয়েদের একটু মানিয়ে নিতে হয়। ও আমার কথা শুনলো না। এখন আমরা আত্মীয়স্বজনের কাছে মুখ দেখাবো কীভাবে!

পুরুষরা একটু এই রকম হয় ই। সারাদিন কম্পিউটার চালায় তো কি হইসে। এই জন্যে ডিভোর্স দিতে হবে? বলে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন মেলিন্ডার মা।

You may also like...