ErrorException Message: Argument 2 passed to WP_Translation_Controller::load_file() must be of the type string, null given, called in /home/bengalis/public_html/wp-includes/l10n.php on line 838
https://www.bengalisarcasm.com/wp-content/plugins/dmca-badge/libraries/sidecar/classes/ পাদের গন্ধে এসি বাসের ড্রাইভার সহ ৩০জন অসুস্থ

পাদের গন্ধে এসি বাসের ড্রাইভার সহ ৩০জন অসুস্থ

পেটের সমস্যা দেখা দিলে বা গ্যাস হলে সাধারনত মানুষ পাদ দিয়ে থাকে। সেই পাদের গন্ধ বাকি মানুষদের জন্যে হতে পারে মারাত্মক।

গরমকাল বলুন বা গ্রীষ্মকাল ব্যাপারটা একই। শীত কালের থেকে গরম যেন একটু বেশি প্রখর, ইংরাজিতে যাকে বলে রাফ। সূর্যের তেজে শুধু মানুষ নয়, সমস্ত প্রানিকুল একটু ছায়ার আশ্রয় খোঁজে।

গরম তার তীব্র আকার নিলে নাজেহাল অবস্থায় পড়তে হয় সবাইকে, বিশেষ করে সাধারন মানুষদের। সুতরাং বাঁচবার কোন পথ খোলা থাকে না।

আবহাওয়ার তারতম্যের কারণে আমাদের শরীর থেকে ঘাম নিৎসৃত হয় এবং এই ঘামের সঙ্গে নিৎসৃত হয় সোডিয়াম ক্লোরাইড, যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

গরমের দিনে এবং কঠিন পরিশ্রমে শরীর থেকে প্রায় তিন-চার লিটার ঘাম নিৎসৃত হয়, সে সঙ্গে লবণ বেরিয়ে যায়। ফলে শরীর জলহীন হয়ে পড়ে।

চট্টগ্রামের এক এসি বাসে কোনও এক প্যাসেঞ্জার এর ছাড়া পাদের গন্ধে বাসের ড্রাইভার সহ ৩০ জন যাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়েন।পুলিশ এসে বাকি অক্ষত যাত্রীদের জিজ্ঞে’সাবাদ করেছেন।

কে এই কাজ করেছেন সেটি স্পষ্ট ভাবে জানা যায়নি। এর আগেও অসময়ে পাদ দেবার ফলে এক চোর পুলিশের হাতে ধরা পরে যায়। এভাবেই বিভিন্ন অসময়ে পাদ দেবার ফলে বিভিন্ন মানুষদের ফল ভুগতে হয়েছে।।

পাদ আসলে এমন একটি জিনিস যা আমরা প্রত্যেকেই দিয়ে থাকি। কেউ তা স্বীকার করে আবার কেউ করে না। একটা হিসাব করে দেখা গেছে, মানুষ গড়ে দিনে ১৪ বার করে পাদ দেয়। আর সারা জীবনে ৪ লক্ষ ২ হাজার বার। এই পাদ নিয়ে রয়েছে অনেক তথ্য যার কিছুটা মজার, আবার কিছুটা জেনে রাখার মতো।

এদিকে পাদ নিয়ে ফেসবুকে একটি আইডিতে একটি লেখা এই প্রতিবেদকে নজরে পড়ে। পাঠকদের জন্য সেই পাদ স্টাটাস তুলে ধরা হল।

পাকস্থলীতে লুকিয়ে থাকা দুষ্ট বায়ু যে বিশেষ প্রক্রিয়ায় পায়ুপথ হতে নির্গত হয়, তাকে পাদ বলে। পাদ হচ্ছে, মানবজাতির জন্য অতিব জরুরী একটি পন্থা। বিশেষজ্ঞদের মতে পাদ সাধারণ দুইপ্রকার। যথাঃ ১. ঠাস পাদ ও ২. ফুস পাদ।

ঠাস পাদঃ যে পাদ মানুষের আবেগ নিয়ে খেলা করে, সেটাই হচ্ছে ঠাস পাদ। এসব পাদগুলো সাধারণত হরেক রকমের মনমাতানো সুরের সাথে নিজেদের আগমন ঘটায়। শব্দ দূষণের অভিযোগ পাওয়া গেলেও এই পাদ বেশিরভাগ সময়ই মানুষকে বিনোদিত করে।

ফুস পাদঃ যে পাদ নিজেকে মুক্ত করার জন্য পায়ুপথের কাছাকাছি এসে আকুপাকু করে তাকে ফুস পাদ বলে। এসব পাদের কোনো অস্তিত্ব নেই। ঘ্রাণ শুকে এদের অস্তিত্ব অনুভব করা যায়। এধরনের
পাদগুলো সাধারণত পরিবেশ দুষণ করে থাকে।

সর্বনাশা মুখের গন্ধ

মানবজীবনে পাদের গুরুত্ব অপরিসীম। পাদদিতে না পারলে মানুষের পেটে মিথেন গ্যাস জমে যেতো। আর তখন মানুষ মাধ্যাকর্ষণ শক্তিতে বৃ’দ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে মহাশুন্যে উড়ে যেতো।

আসুন আমরা পাদ কে জাতীয় বায়ু হিসেবে ভুষিত করি। পুরনো বছরের সব খারাপ স্মৃতিগুলো পাদের সাথে বেরিয়ে যাক।

You may also like...