শেষের ওভারের চাপ নিতে না পেরে টেনশনে প্যান্টে মলত্যাগ করে ফেলেছেন এক ভারতীয় ক্রিকেট ভক্ত!
বিশ্বকাপ জমে গেছে গতকালই। শ্রীলঙ্কা যখন ইংল্যান্ডকে হারিয়ে সবাইকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল হেডিংলিতে। আজ সাউদাম্পটনে তার চেয়ে বড় অঘটনের জন্ম নিতে যাচ্ছিল। আফগানিস্তানের ব্যাটসম্যানরা পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলতে না পারায় বড় বাঁচা বেঁচে গেছে ভারত। আফগানিস্তানের বিপক্ষে ১১ রানে হারিয়ে তিনে চলে এসেছে ভারত। আর প্রথম দল হিসেবে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যাওয়া নিশ্চিত হলো আফগানিস্তানের।
২২৫ রানের লক্ষ্যে একটুর জন্য হেরে গেছে আফগানিস্তান। শেষ ওভারে হ্যাটট্রিক করে আফগানিস্তানকে অলআউট করে দিয়েছেন মোহাম্মদ শামি।
বিশ্বকাপ জমে গেছে গতকালই। শ্রীলঙ্কা যখন ইংল্যান্ডকে হারিয়ে সবাইকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল হেডিংলিতে। আজ সাউদাম্পটনে তার চেয়ে বড় অঘটনের জন্ম নিতে যাচ্ছিল। আফগানিস্তানের ব্যাটসম্যানরা পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলতে না পারায় বড় বাঁচা বেঁচে গেছে ভারত। আফগানিস্তানের বিপক্ষে ১১ রানে হারিয়ে তিনে চলে এসেছে ভারত। আর প্রথম দল হিসেবে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যাওয়া নিশ্চিত হলো আফগানিস্তানের।
গতকাল ধীর গতির উইকেটের পূর্ণ সুযোগ নিয়েছে শ্রীলঙ্কা। এ ধরনের উইকেটে ব্যাটিং করতে অনভ্যস্ত ইংল্যান্ড রান তাড়ার পরিকল্পনাই সাজাতে পারেনি। আজ ধীর গতির উইকেট কাজে লাগিয়ে ভারতের রানবন্যা আটকে দিয়েছে আফগানিস্তান। কিন্তু ২২৫ রানের লক্ষ্যে নেমে বোলিংয়ে দেখানো বুদ্ধির প্রয়োগ দেখাতে পারেনি ব্যাটসম্যানরা। একমাত্র মোহাম্মদ নবী শেষ পর্যন্ত ভারতকে আতঙ্কে রেখেছিলেন। শেষ ওভারে ১৬ রানের সমীকরণে প্রথম বলে চারও মেরেছিলেন। কিন্তু তৃতীয় বলে লং অনের লম্বা বাউন্ডারি দিয়ে ছক্কা মারতে গিয়ে ফিরেছেন নবী (৫২)। আফগানিস্তানেরও আর অঘটনের জন্ম দেওয়া হয়নি।
এ গভীরতাই ভারতকে বাঁচিয়ে দিয়েছে। বিরাট কোহলি ছাড়া অন্য ব্যাটসম্যানরা সবাই স্পিনের সামনে নতজানু হয়ে পড়লেন। অথচ এ উইকেটে যে চাইলেই স্পিনারদের খেলা যায় সেটা বোঝা গেছে চাহাল ও কুলদীপ যাদবের মাত্র ২ উইকেট পাওয়াতে। রহমত ও শহীদির পর নবী ছাড়া আর কেউ বুদ্ধি খাঁটিয়ে ব্যাট করতে পারেননি। আর ভারতের বৈচিত্র্যময় বোলিং লাইন আপের বিপক্ষেও আফগানিস্তানের স্বভাবজাত আক্রমণাত্মক ব্যাটিং কাজে আসেনি। নজিবউল্লাহ জাদরান ও রশিদ খান একটু সময় কাটিয়েছেন বটে কিন্তু বুমরা, পান্ডিয়া ও শামিদের সঙ্গে পেড়ে ওঠেননি তারা।
কিন্তু এই চাপ যেন ভক্তরা নিতে পারছিলেন না। কেউ বিশেষ কায়দায় প্রার্থনা ও কেউ আবার দু’হাত তুলে নানান আকার ইঙ্গিত করেন
আরেক ভক্ত অবশ্য টেনশনে প্যান্টেই পস্রাব করে বসেন।