কিম জং উন যে মারা গেছে, এটা কিম জং উন নিজের মুখে না বলা পর্যন্ত আমি বিশ্বাস করি না- ডোনাল্ড ট্রাম্প




কিম জং উন যে মারা গেছে, এটা কিম জং উন নিজের মুখে না বলা পর্যন্ত আমি বিশ্বাস করি না- ডোনাল্ড ট্রাম্প

বেইজিংব্যাকড হংকংভিত্তিক একটি স্যাটেলাইট চ্যানেলের ভাইস প্রেসিডিন্ট নিশ্চিত করেছেন, উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন মারা গেছেন।

সব জল্পনার অবসান। অবশেষে প্রয়াত হলেন উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম জং উন (Kim Jong Un Dead)! এমনই বিস্ফোরক দাবি করেছে হংকং টিভি। যদিও এই দাবির স্বপক্ষে বা বিপক্ষে কোনও প্রতিক্রিয়া দেয়নি উত্তর কোরিয়া বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। প্রসঙ্গত, উত্তর কোরিয়ার (North Korea) শাসকের শারীরিক অবস্থা খতিয়ে দেখতে সম্প্রতি পিয়ংইয়ংয়ে চিকিৎসক প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে চিন।







দু’সপ্তাহ আগে অস্ত্রোপচার হয় কিম জং উনের। তার পর থেকেই মধ্য তিরিশের নেতার শরীর ভালো যাচ্ছে না বলে খবর। এরমধ্যেই দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমের তরফে জানানো হয়, সংকটজনক অবস্থায় রয়েছেন কিম জং উন (Kim Jong Un)।

এমন সময়েই হংকং টিভিতে (Hong Kong TV) সম্প্রচারিত, ‘প্রয়াত হয়েছেন কিম জং উন।’ এমনকী উত্তর কোরিয়ার শাসকের মৃতদেহ শায়িত রয়েছে, এই ছবিও দেখা গেছে হংকং টিভিতে। যদিও এর সত্যতা এখনও যাচাই হয়নি। পরিস্থিতির উপর নজর রাখলেও কিমের প্রয়াণ নিয়ে কোনও মন্তব্য করেনি ওয়াশিংটন।

তবে ট্রাম্প বলেছে, কিম জং উন যে মারা গেছে, এইটা কিম জং উন নিজের মুখে না বলা পর্যন্ত আমি বিশ্বাস করি না

প্রসঙ্গত, অত্যধিক ধূমপান, স্থূলতা-সহ বেশ কিছু সমস্যা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই ভুগছিলেন কিম জং উন। তার উপর ছিল মাত্রাতিরিক্ত কাজের চাপ। এর জেরেই হৃদযন্ত্রে অস্ত্রোপচার এবং তারপর থেকেই গুরুতর অসুস্থ কিম জং উন (Kim Jong Un)। গত দু’সপ্তারে বেশি সময়ে তাঁকে জনসমক্ষে দেখা যায়নি।

এদিকে, আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের একাংশের দাবি, কিমের পর তাঁর আসনে বসবেন বোন কিম ইয়ো জং। যিনি বর্তমানে দাদা কিম জং উনের ( Kim Jong Un) মুখ্য পরামর্শদাতা। ২০১৮ সালে উত্তর কোরিয়া (North Korea)-র পলিটব্যুরোতেও মনোনীতও হন তিনি। উত্তর কোরিয়ার সবচেয়ে ক্ষমতাশালী মহিলা বলা হয় কিম ইয়ো জং-কে।


You may also like...