‘ব্যাচেলার পয়েন্টের’ ভক্তদের চোখের পানিতে বাংলাদেশে বন্যার আশঙ্কা।ডুবে যেতে পারে নোয়াখালীসহ…

‘ব্যাচেলার পয়েন্টের’ ভক্তদের চোখের পানিতে বাংলাদেশে বন্যার আশঙ্কা।ডুবে যেতে পারে নোয়াখালীসহ অনেক অঞ্চল

 

দর্শকপ্রিয় ধারাবাহিক নাটক ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’। নাটকটির তৃতীয় সিজনের শেষ পর্ব ইউটিউবে প্রচারিত হলো দুদিন আগে। আজ পর্যন্ত নাটকটি দেখা হয়েছে ১৩ লাখ বার। এর মধ্য দিয়ে যাত্রা শেষ হচ্ছে দর্শকদের পছন্দের কাবিলা, শুভ, হাবু, পাশা, রোকেয়াসহ বেশকিছু চরিত্রের।

দীর্ঘদিন এই চরিত্রগুলোর মধ্যেই বসবাস করতে হয়েছে নির্মাতা কাজল আরেফিনকে। নাটকটি তার কাছে কেবল নাটক বা ব্যবসা নয়, বরং জীবনের একটা অংশ হয়ে গিয়েছিল। নাটকটির শুটিংয়ের নানা প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে কেঁদে ফেললেন এর নির্মাতা

এই নির্মাতার কান্না ছুয়ে গেছে দেশের সকল জনপদ গ্রাম শহর আর সমস্ত মানুষদের।শুধু কান্না আর কান্না

এই দুর্যোগ মোকাবেলায় ব্যাচেলর পয়েন্ট নাটকের দর্শকদের ঘরে ঘরে লাফিং গ্যাস, টিস্যু সরবরাহ করা সহ নানান কর্মসূচি হাতে নিয়ে সরকার। অবস্থার অবনতি হলে সকল দর্শকদের বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলে বেড়াতে পাঠানোর সিদ্ধান্তও নেয়া হতে পারে বলে জানান এক দুর্যোগ মোকাবেলা বিশেষজ্ঞ। তিনি বলেন, ‘এনারা যেভাবে কাঁদছে, বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল ছাড়া এই চোখের পানি গায়েব করার আর কোন রাস্তা নেই।

আমরা ওনাদের একটি কান্নাকালীন ছুটিতে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল পাঠাবো।’ অনেক আগে থেকেই চোখের পানির এই বন্যার আশঙ্কা ছিলো বলে জানান গবেষকরা। গবেষক দলের সদস্য মতি মিয়া বলেন, ‘এই নাটক প্রথমবার দেখেই বুঝছিলাম, এটা অত্যন্ত উচ্চশিক্ষিত নাটক।

আবেগে তো শুরুতেই কেঁদে ফেলার মত অবস্থা। তখন থেকেই এই দুর্যোগ মোকাবেলার জন্য প্রস্তুতি নেয়া দরকার ছিলো। এখন যা অবস্থা, সৃষ্টিকর্তা ছাড়া আর কেউ সম্ভবত আমাদেরকে এই চোখের পানি থেকে রক্ষা করতে পারবে না। আল্লাহ ভরসা কইয়া চলেন ঝাঁপ দেই।

 

এদিকে দর্শকের চোখের পানিতে বাংলাদেশে বন্যা সৃষ্টি হতে পারে বলে সর্তক করে দিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তর। তারা জানায় এই বন্যায় দেশের উত্তরাঞ্চল সহ নোয়াখালি ফেনী ঢাকার অনেক অঞ্চল পানির নিচে তলিয়ে যাবে।

বন্যা পরবর্তী করনীয় হিশেবে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করেন তারা।

 

You may also like...